5G Network
ফাইভ-জি হলো মোবাইল ফোনের পঞ্চম জেনারেশনের ইন্টারনেট। একে সংক্ষেপে ফাইভ-জি বলা হয়। এর মাধ্যমে আরো দ্রুত তথ্য আদান-প্রদান করতে পারবো।যার সেবার আওতা হবে ব্যাপক। এটি রেডিও তরঙ্গের আরো বেশি ব্যবহার নিশ্চিত করে এবং একই সময় একই স্থানে বেশি মোবাইল ফোন ইন্টারনেটের সুবিধা নিতে পারবে।চালক বিহীন গাড়ি,ড্রোনের মাধ্যমে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা,অগ্নি নির্বাপণ, হাই কোয়ালিটি ভিডিও এবং ভিডিও কল ইত্যাদি ফাইভ-জি এর মাধ্যমে সম্ভব হবে।সেই সাথে আরো কিছু কাজ করতে পারে যেগুলো একসময় আমাদের কল্পনায় ছিল এতোদিন। অগমেন্টেড রিয়েলিটি, মোবাইল ভার্চুয়াল রিয়েলিটি, উন্নত মানের ভিডিও- যেসব সেবা জীবনকে আরো স্মার্ট করে তুলবে। কিন্তু এমন অনেক নতুন সেবা আসবে, যা আমাদের কল্পনাতীত।
ফাইভ-জি ব্যবহারকারী দেশ:
৩ এপ্রিল ২০১৯, বিশ্বে বাণিজ্যিকভাবে প্রথম 5G(5th Generation) চালু করে দক্ষিণ কোরিয়া। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ায় এরই মধ্যে চালু হয়েছে পঞ্চম প্রজন্মের মুঠোফোন নেটওয়ার্ক ফাইভ-জি। ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৩ সাল নাগাদ বিশ্বব্যাপী প্রায় ১০০ কোটি ফাইভ-জি গ্রাহক তৈরি হবে।
ফোর-জি ও ফাইভ-জির মধ্যে পার্থক্য
ফোর জি প্রযুক্তির নেটওয়ার্ক গড়ে সর্বোচ্চ গতি ৪৫ এমবিপিএস । এক্ষেত্রে 5 জি ১ গিগাবাইট পার সেকেন্ড গতি একসময় দিতে পারবে বলে ধারণা করা হয়।অর্থাৎ, ফাইভ জি ফোর জি থেকে এর ১০ থেকে ২০গুণ গতি দিতে পারবে।
-মো: জাবের হোসেন জিহাদ